প্রকল্প যুগোপযোগী ও কার্যকর করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে: নাহিদ ইসলাম
ক.বি.ডেস্ক: বেশ কিছু প্রকল্প অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদে শেষ হবে, তাই প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কাঙ্খিত প্রত্যাশা যেন পূর্ণ হয় সে দিকে খেয়াল রাখার পাশাপাশি অপচয় রোধ করতে হবে। প্রকল্প যুগোপযোগী ও কার্যকর করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। ইতোমধ্যে অনেক প্রস্তাবনা, নতুন নতুন ধারণা এসেছে সেগুলোকে চলমান প্রকল্পের সঙ্গে কিভাবে সমন্বয় করা যায় তা দেখা হচ্ছে।
গতকাল সোমবার (২১ অক্টোবর) আইসিটি বিভাগের সভাকক্ষে বিভাগের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এডিপিতে অন্তর্ভুক্ত প্রকল্পসমূহের ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম এসব কথা বলেন।
পর্যালোচনা সভায় আইসিটি সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী সহ আইসিটি বিভাগের আওতাধীন দপ্তর, সংস্থা ও এজেন্সির প্রধান এবং প্রকল্প পরিচালক/উপ-প্রকল্প পরিচালক নিজ নিজ প্রকল্পের বাস্তবায়ন পরিকল্পনা, সমস্যা ও সর্বশেষ অগ্রগতি তুলে ধরেন।
মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার সঙ্গে চলমান প্রকল্প অব্যাহত থাকবে, সেক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করে কাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করতে রদবদল ও সংস্কার করার প্রয়োজন হলে তা করতে হবে। প্রকল্প যেন নির্ধারিত সময়ে শেষ হয় সে বিষয়ে সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে।
শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, ডাটা সেন্টারের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যে ডাটা সেন্টারের ৮০ শতাংশ ব্যবহার হয়ে গিয়েছে। নিরাপত্তার কারণে অনেক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কমপিউটার কাউন্সিলে (বিসিসি) ডাটা সংরক্ষণ করতে চায় এটা করা গেলে বিসিসির আয় বাড়বে।