আনুষাঙ্গিক মোবাইল

সর্বোচ্চ বৈশ্বিক মার্কেট শেয়ারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে ইনফিনিক্স

ক.বি.ডেস্ক: প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ইনফিনিক্স ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকে বৈশ্বিক মার্কেট শেয়ারে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। ইন্টারন্যাশনাল ডেটা কর্পোরেশনের (আইডিসি) বৈশ্বিক ত্রৈমাসিক মোবাইল ফোন ট্র্যাকারের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের প্রধান স্মার্টফোন ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে বছরে সর্বোচ্চ বৈশ্বিক মার্কেট শেয়ারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকে তাদের বার্ষিক মার্কেট শেয়ার ১.৭% থেকে ৩.৭% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশ্বজুড়ে প্রতিষ্ঠানটির স্মার্টফোন চালান ১৫০.৬% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মাধ্যমে টানা চার প্রান্তিকে দ্রুত ও টেকসই প্রবৃদ্ধি বজায় রেখেছে এই ব্র্যান্ড।

ইনফিনিক্সের জেনারেল ম্যানেজার টনি ঝাও বলেন, “প্রযুক্তিপ্রিয় গ্রাহকদের হাতে সাশ্রয়ী মূল্যে সেরা মানের ফোন পৌঁছে দিতে আমাদের টিম নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এই সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে আমাদের প্রশংসিত ইনফিনিক্স নোট ৪০ সিরিজ এবং ইনফিনিক্স জিটি ২০ প্রো। এই ফোনগুলো ভোক্তাদের চার্জিং ও গেমিং পারফরম্যান্স সংক্রান্ত প্রয়োজনীয়তা মিটিয়েছে। পাশাপাশি বৈশ্বিক স্মার্টফোন বাজারে প্রথম সারির উদ্ভাবক হিসেবে আমাদের অবস্থানও দৃঢ় করেছে।”

আফ্রিকা ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ বাজারে ইনফিনিক্সের পারফরম্যান্স ছিল লক্ষণীয়। ২০টির বেশি দেশে স্মার্টফোন মার্কেট শেয়ারের ক্ষেত্রে সেরা পাঁচের মধ্যে স্থান করে নিয়েছে ব্র্যান্ডটি। বিশ্বের বৃহত্তর ভোক্তাগোষ্ঠীর কাছে আধুনিক প্রযুক্তি সহজলভ্য করে তুলতে ইনফিনিক্স দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। অসাধারণ এই অর্জনের মধ্য দিয়ে সেই প্রতিজ্ঞার কথাই ফুটে ওঠে।

ইনফিনিক্সকে ২০২৪ সালের এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের ষষ্ঠ সেরা উদ্ভাবনী ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে ফাস্ট কোম্পানি। সম্মানজনক এই তালিকায় একমাত্র স্মার্টফোন ব্র্যান্ড হিসেবে স্থান পেয়েছে ইনফিনিক্স।

২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকে ইনফিনিক্সের এসব অর্জনের মাধ্যমে উদ্ভাবনী এবং সাশ্রয়ী মূল্যের পণ্য সরবরাহ, বহুমুখী মার্কেটিং পদ্ধতির ব্যবহার এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতির প্রতি কোম্পানিটির প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত হয়। এই ব্র্যান্ডের বৈচিত্র্যময় এবং তরুণকেন্দ্রিক মার্কেটিং কৌশল এর অসাধারণ বৈশ্বিক পারফরম্যান্স ও খ্যাতির পেছনে অবদান রেখেছে। ভবিষ্যতে ব্যবহারকারীদের উন্নত পণ্য ও সেবা প্রদান, নতুন মানদণ্ড স্থাপন ও আরও বেশি সাফল্য অর্জনের চেষ্টা করাই ইনফিনিক্সের লক্ষ্য।

Related Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *