সাম্প্রতিক সংবাদ

বিটিআরসি’র ই-সেবার ইনোভেশন শোকেসিং

ক.বি.ডেস্ক: ‘ই-গভর্ন্যান্স ও উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা’ এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) হতে পূর্বে উদ্ভাবিত সেবাগুলো নিয়ে প্রথমবারের মতো ই-সেবার ইনোভেশন শোকেসিং এর আয়োজন করা হয়। সাতটি উদ্ভাবনী উদ্যোগের প্রদর্শন করা হচ্ছে যার প্রতিটিই বর্তমানে ব্যবহৃত হচ্ছে। চারটি ব্যুথে কমিশনের লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগ, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন বিভাগ, সিস্টেম অ্যান্ড সার্ভিস এবং স্পেকট্রাম বিভাগ থেকে সাতটি ই-সেবা তুলে ধরা হয়েছে।

সেবাগুলোর মধ্যে রয়েছে সেন্ট্রাল বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন মনিটরিং প্ল্যাটফর্ম (সিভিপিএম), এনওসি অটোমেশন এবং আইএমইআই ডেটাবেজ (এনএআইডি), ন্যাশনাল ইক্যুইপমেন্ট আইডেন্টি রেজিস্টার (এনইআইআর), অনলাইন লাইসেন্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সিন্টেম (এলআইএমএস), ইন্টারঅ্যাক্টিভ জিআইএস ম্যাপ, ডাটা ইনফরমেশন সিস্টেম এবং কমপ্লেইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম।

আজ সোমবার (২৯ এপ্রিল) আগারগাঁওয়ে নিজস্ব ভবনের নিচ তলায় সর্বশেষ বাস্তবায়িত ই-সেবার উদ্ভাবনী দিক তুলে ধরে বিটিআরসি। ইনোভেশন শো-কেসিং এর উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান মো. আমিনুল হক, কমিশনার প্রকৌশলী শেখ রিয়াজ আহমেদ, কমিশনার ড. মুশফিক মান্নান চৌধুরী, কমিশনার মো. দেলোয়ার হোসাইন।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়া জেনারেল মো. মনিরুজ্জামান জুয়েল, পরিচালক লে. কর্ণেল এস এম রেজাউর রহমান, মো. গোলাম রাজ্জাক ও মো. নূরুজ্জামান; লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সং মহাপরিচালক আশীষ কুমার কুণ্ড, মহপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন, কমিশন সচিব নূরুল হাফিজ, পরিচালক এম এ তালেব হোসেন, তারেক হাসান সিদ্দিকী, আফতাব মো. রাশেদুল ওয়াদুদ, মো. এয়াকুব আলী ভূঁইয়া।

প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘‘কমিশনের অভ্যন্তরে উদ্ভাবনী প্রযোগিতার মাধ্যমে বিটিআরসি স্মার্ট বাংলাদেশ এর ‘ড্রাইভিং ফোর্স’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে উদ্ভাবনী ও জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতির বাংলাদেশ গঠন করতে চায়। তাই চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সফলতা পেতে দেশের সকল খাতে আমাদের উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগাতে হবে। এর পাশাপাশি নিত্য নতুন উদ্ভাবনী প্রযুক্তির সংমিশ্রণের মাধ্যমে উন্নত দেশের সঙ্গে সমান তালে এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের সকল পেশার কর্মকর্তাদের বুদ্ধিদীপ্ত ও উদ্ভাবনী মানষিকতা তৈরি করতে হবে। ইনোভেশনই হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।’’

Related Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *