সিলেট হাইটেক পার্কে স্থানীয় ব্যবসায়ী কমিউনিটিকে বিনিয়োগের আহ্বান জানাই

ক.বি.ডেস্ক: বিদ্যমান আইসিটি ফেসিলিটিসকে কিভাবে সিলেটের বিভিন্ন খাতে কাজে লাগানো যায় সে বিষয়ে আমরা ভাবছি। বর্তমানে হাইটেক পার্কে চুয়াত্তর একর জমি বরাদ্দের উপযোগী রয়েছে। আমরা সিলেট হাইটেক পার্কে স্থানীয় ব্যবসায়ী কমিউনিটিকে বিনিয়োগের আহ্বান জানাই।
আজ শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সিলেট জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ‘তথ্য প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় কর্তৃক নবপ্রণীত আইন, পলিসি এবং সংস্কার’ নিয়ে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ আহ্বান জানান।
মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব আব্দুন নাসের খান। সভাপতিত্ব করেন সিলেট জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, সিলেট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি আশিক উদ্দিন আশুক, মহানগর দায়রা জজ আদালতের পিপি বদরল ইসলাম চৌধুরী।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, “সাইবার নিরাপত্তা অধ্যাদেশ পাস করা হয়েছে যাতে যে নয়টি ধারার মাধ্যমে ৯৫ শতাংশ মামলা করা হয়েছিল সেগুলো বাদ দেয়া হয়েছে। এরপরও যদি কারও মামলা চলমান থাকে তাহলে স্থানীয় আইনশৃঙ্খল রক্ষাকারী বাহিনী এবং আদালতের শরণাপন্ন হতে হবে। সিলেটে বিটিসিএল এবং ডাকের দখলকৃত জমি উদ্ধারে স্থানীয় প্রশাসন সহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সহযোগিতা কামনা করছি। নতুন টেলিকম পলিসি অনুমোদনের মাধ্যমে বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেবার মান উন্নত হবে ফলে গ্রাহক উপকৃত হবে।”
আব্দুন নাসের খান বলেন, “সিলেটের পর্যটন বিকাশে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করার চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে। পাশাপাশি স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।”