প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র ওপর রচিত গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন
ক.বি.ডেস্ক: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন এবং কমপিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু রচিত ‘‘ওয়ার্ল্ড লিডার শেখ হাসিনা: দ্যা পাইওনিয়ার অব গোল্ডেন বাংলাদেশ’’ শীর্ষক গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান গত মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) ঢাবি’র ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
‘ওয়ার্ল্ড লিডার শেখ হাসিনা: দ্যা পাইওনিয়ার অব গোল্ডেন বাংলাদেশ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন প্রধান অতিথি জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পীকার জনাব মো. শামসুল হক টুকু। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন গ্রন্থের রচয়িতা অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু। সঞ্চালন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবটিক্স অ্যান্ড মেকাট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারপার্সন ড. সেঁজুতি রহমান। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যানসহ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মো. শামসুল হক টুকু বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে রচিত এই গ্রন্থটি অত্যন্ত সময়োপযোগী একটি বই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব আজ বিশ্বজুড়ে সমাদৃত ও প্রশংসিত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শুধু বাংলাদেশের সাবির্ক দিকনির্দেশনায় নয় বরং শিক্ষা ও গবেষণায় বিশ্বে অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে চলছে। দেশের জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্যাগ, নিরলস পরিশ্রম ও সাহসী নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্রমুক্ত, সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ গড়তে কাজ করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষকসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি তিনি আহ্বান জানান।
ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু বলেন, জাতির পিতা ঘাতকের হাতে নির্মমভাবে শহিদ হলেও তাঁর জ্যেষ্ঠকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজের গড়া সোনার বাংলাদেশে নিজেকে দ্যা পাইওনিয়র অব গোল্ডেন বাংলাদেশ হিসেবে পরিচিত করেছেন। বাংলাদেশের উন্নয়নে জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মপরিকল্পনা শুধুমাত্র দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে নয় বরং সারা বিশ্বের রাষ্ট্রপ্রধানদের নিকট উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে।
উল্লেখ্য, অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু গ্রন্থটিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের সকল উন্নয়ন কর্মকান্ড,নারী শিক্ষা ও নেতৃত্বের ক্ষেত্রে ঈর্ষনীয় সাফল্য এবং বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত ও অর্থনৈতিক উন্নতির বিশাল চিত্র সাবলীল ভাষায় সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।