ডিআইইউ’তে ‘নীল অর্থনীতি: চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগ’ শীর্ষক সেমিনার
ক.বি.ডেস্ক: ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) ব্যবসা ও উদ্যোক্তা অনুষদের উদ্যোগে গত বুধবার (২৪ এপ্রিল) ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটি, বিরুলিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে ‘নীল অর্থনীতি: চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগ’ শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন ডিআইইউ’র উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম মাহবুব উল হক মজুমদার। প্রধান বক্তা ছিলেন ভারতের পশ্চিম বঙ্গের টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির পরিচালক (গবেষণা) প্রফেসর ড. অভিজিৎ মিত্র। বিশেষ অতিথি ছিলেন টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির রেক্টর প্রফেসর ড. গৌতম সেনগুপ্ত, প্রফেসর ড. শম্পা মিত্র, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণায়ের যুগ্মসচিব ড. এস এম. জোবায়দুল কবির এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান ড. কে এম আজম চৌধুরী।
সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন ডিআইইউ’র ব্যবসা ও উদ্যোক্তা অনুষদেও ডীন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাসুম ইকবাল এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ড্যাফোডিল পরিবারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ নুরুজ্জামান।
ড. অভিজিৎ মিত্র তার মূল বক্তৃতায় সামুদ্রিক ভিত্তিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন, ইকো-সিস্টেমকে বিঘ্নিত না করে সম্পদের ব্যবহার এবং বনের খরচে নগরায়নের প্রভাবের ওপর জোর দেয়ার আহবান জানান।
ড. গৌতম সেনগুপ্ত নীল অর্থনীতি এবং এর সামাজিক সুবিধার ওপর উদ্যোক্তাবৃত্তির ব্যাখ্যা তুলে ধরেন।
ড. শম্পা মিত্র, অর্থনৈতিক সুবিধা সহ ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাঁচাতে নীল অর্থনীতির গুরুত্ব বিশদভাবে বর্ণনা করেন।
ড. এস এম জোবায়দুল কবির বাংলাদেশ ও ভারত উভয় দেশের ক্ষেত্রেই নীল অর্থনীতির নীতি ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা সম্পর্কে তার অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করেন।
ড. কে এম আজম চৌধুরী কক্সবাজারে টেকসই নীল অর্থনীতি সম্পর্কে ধারণা দেন।
ড. এস এম মাহবুব উল হক মজুমদার, ব্লু ইকোনমি নিয়ে অংশগ্রহণকারীদের আলোচনার প্রধান বিষয়গুলো চিহ্নিত করেন এবং কয়েকটি সুপারিশ প্রদান করেন।