বাংলাদেশে অনলাইন ভিত্তিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন প্রতারণামূলক কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত রয়েছে, যার ফলে ভোক্তা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান উভয়ের আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে ই-কমার্স বা অনলাইন ব্যবসার গ্রহণযোগ্যতা হারাচ্ছে। বাংলাদেশে ই-কমার্সে সাধারণত যেসব প্রতারণা বা জালিয়াতি হয়ে থাকে তার কিছু কৌশল বা নমুনা নিয়ে আজকের আলোচনা। লিখেছেন
যে কোন ধরনের প্রতারণা রোধে বাংলাদেশ পুলিশ সদা সক্রিয়। এ লক্ষ্যে, সন্দেহভাজন প্রতারকদের চিহ্নিত করতে এবং সংগঠিত প্রতারণার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতারকদের আইনের আওতায় আনতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশের মাঠ পর্যায়ের বিভিন্ন ইউনিট। তবে, শুধুমাত্র আইন প্রয়োগ করে এ ধরনের অপরাধ সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করা খুব সহজ নয়। এক্ষেত্রে, সামাজিক সচেতনতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
ক.বি.ডেস্ক: প্রতারণা ও জালিয়াতি রুখতে দপ্তরী কাম প্রহরী পদে নীতিমালা প্রণয়ন/সংশোধন সংক্রান্ত তথ্যাদি জানতে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট যাচাইয়ের আহবান জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এই প্রক্রিয়ায় জড়িত প্রতারণা ও প্রতারক চক্র এবং অসাধু ব্যক্তিদের আইন- শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিকট সোপর্দ করা বা সে বিষয়ে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার জন্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হচ্ছে।
ক.বি.ডেস্ক: দেশের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান দারাজের নাম ভাঙিয়ে প্রতারণার অভিযোগে একজনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি)। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির নাম আসমাউল ইসলাম। গত সোমবার (২০ জুন) নড়াইল জেলার কালিয়া থানা এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। দারাজের নামে ভুয়া ফেসবুক পেজ বানিয়ে অবিশ্বাস্য অফার দিয়ে