ক.বি.ডেস্ক: বাংলাদেশের মেয়েরা সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছে। এটি বন্ধে অন্তর্বর্তী সরকার আলাদা ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করছে। ডিজিটালাইজেশনের নামে বিগত সরকার ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতি করেছে। ফলে মানুষ কাঙ্ক্ষিত সুফল পায়নি। সে ক্ষেত্রে এক ধরনের ডিজিটাল ডিসক্রিমিনেশন তৈরি হয়েছে। আমরা তা দূর করতে চাই। বাংলাদেশের মানুষের ডিজিটাল লিটারেসি দরকার। এজন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ এবং জনসচেতনতা
ক.বি.ডেস্ক: ডাক, টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এবং আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরামর্শে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ শুরু করেছি। কিন্তু প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষ যখন দৈনন্দিন কাজগুলো করছে, তখন বেশ কিছু হিংসাত্মক মনোভাব মুহূর্তের মধ্যেই আমাদের জাতি, গোষ্ঠীর মধ্যে এক ধরনের বিবেধ, সহিংসতা, ঘৃণা
ক.বি.ডেস্ক: সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যেমন বাচ্চাদের নিরাপদ ইন্টারনেটের ব্যবহার শেখাতে হবে, তেমনি বাচ্চাদের মনিটরিং করার জন্য অভিভাবকদেরও প্রযুক্তি জ্ঞান বাড়াতে হবে। সাইবার বুলিং ও সহিংসতা কমাতে ডিজিটাল লিটরেসির কোন বিকল্প নেই। সাইবার স্পেসে বেশিরভাগ নারী ভিকটিম হয় প্রযুক্তি ব্যবহারে সচেতনতার অভাবে এবং অপরাধ প্রমাণের জন্য সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ না থাকার কারনে অপরাধী
ক.বি.ডেস্ক: গণমাধ্যমকর্মীদের ডিজিটাল লিটারেসি ও সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে ডিজিটাল লিটারেসি ও সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর একটি হোটেলে আইসিটি বিভাগের ডিজিটাল লিটারেসি সেন্টার (ডিএলসি) ও ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির (ডিএসএ) উদ্যোগে দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। টেকনোলজি মিডিয়া গিল্ড বাংলাদেশ