ক.বি.ডেস্ক: আজ রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে সাত দিনব্যাপী (২২-২৮ জানুয়ারি) ‘‘আন্তর্জাতিক তথ্য সুরক্ষা সপ্তাহ ২০২৩’’। ‘তথ্য সুরক্ষা সপ্তাহ’ মূলত ২০২১ সাল থেকে ‘তথ্য সুরক্ষা দিবস’(২৮ জানুয়ারি)-এর সম্প্রসারিত প্রচেষ্টা। এই কর্মসূচি মূলত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ভোক্তাদের মাঝে ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষার সর্বোত্তম কলাকৌশল ভাগাভাগি করার সুযোগ করে দেয়। এই কর্মসূচির দুটো দিক: প্রথমত- নিজের
ক.বি.ডেস্ক: প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলেন, ক্রমেই প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে। এর সঙ্গে বাড়ছে সাইবার ঝুঁকি। প্রত্যেক ব্যবহারকারীকে সাইবার নিরাপত্তার বিষয়ে সচেতন থাকার কোনো বিকল্প নেই। আপনার তথ্য সুরক্ষিত রাখার সব ধরনের উপায় আছে। আইডিতে বহুস্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা, শক্তিশালী পাসওয়ার্ড, নিয়মিত সফটওয়্যার হালনাগাদ ও ফিশিং চেনার উপায়-এই চারটি বিষয় মেনে চললে অনলাইনে
ক.বি.ডেস্ক: আইসিটির ক্রমবর্ধমান উন্নতির সঙ্গে বিশ্ব্যাপী বাড়ছে সাইবার দুর্বৃত্তায়ন। আসছে অক্টোবর পালন হবে ‘‘সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাস (ক্যাম) অক্টোবর ২০২২’’। মাসব্যাপী ক্যাম ক্যাম্পেইনের সপ্তম বর্ষ পালন হতে যাচ্ছে এবার। এতে যুক্ত হতে সারাদেশের সামাজিক সংগঠনগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাস বিষয়ক জাতীয় কমিটি (এনসিক্যাম)। প্রতি অক্টোবর মাস
ক.বি.ডেস্ক: দেশে সাইবার অপরাধের শিকার হওয়া ভুক্তভোগীদের ৫০ দশমিক ২৭ শতাংশই নানাভাবে সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে ছবি বিকৃত করে অপপ্রচার, পর্নোগ্রাফি কনটেন্ট, সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার এবং অনলাইনে-ফোনে মেসেজ পাঠিয়ে হুমকি দিয়ে মানসিক হয়রানি। ক্রমেই এই ধরনের অপরাধ বাড়ছে। সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের (সিসিএ ফাউন্ডেশন) এক গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে
ক.বি.ডেস্ক: দেশে ব্যাপক হারে আইওটিভিত্তিক সেবা চালু হচ্ছে। একেকটি প্রতিষ্ঠান একেকটি প্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। কিন্তু ব্যবসায়ীক সুনাম ক্ষুন্নসহ নানা কারণে কোনো প্রতিষ্ঠান নিজস্ব ঝুঁকি বা সাইবার হামলার ঘটনার বিষয়ে অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করেন না। ফলে এক প্রতিষ্ঠানের ঝুঁকির বিষয়ে অন্য প্রতিষ্ঠান না জানার কারণে ইকোসিস্টেমের মধ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার
ক.বি.ডেস্ক: স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের (সিসিএ ফাউন্ডেশন) ৬ষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে “বাংলাদেশে সাইবার অপরাধ প্রবণতা-২০২১” গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত শুক্রবার (১৮ জুন) অনলাইনে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। সিসিএ ফাউন্ডেশনের সভাপতি কাজী মুস্তাফিজের
ক.বি.ডেস্ক: সরকার ও সংশ্লিষ্টদের প্রতি ক্ষতিকর গেম নিষিদ্ধ ও এ সম্পর্কিত সেন্সরশিপ ব্যবস্থাসহ সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনার পরামর্শ তুলে ধরেছে তথ্যপ্রযুক্তিবিদদের আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ইনফরমেশন সিস্টেম অডিট অ্যান্ড কন্ট্রোল অ্যাসোসিয়েশন (আইসাকা) ও বাংলাদেশের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশন (সিসিএ ফাউন্ডেশন)। সংগঠন দুটি বলছে, ক্ষতিকর দিক
সাইবার অপরাধ সচেতনতায় দেশের তৃণমূল পর্যায়ের সামাজিক সংগঠন, স্থানীয় পত্রিকা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পেশাজীবী সংগঠনসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহায়তা দেবে স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশন (সিসিএ ফাউন্ডেশন)। দেশব্যাপী নিরাপদ ইন্টারনেট পরিবেশ তৈরি করতে এই উদ্যোগ নিয়েছে সংগঠনটি। এসব সংগঠন/প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিভিন্ন কর্মসুচিতে জাতীয় ও
অনলাইনে ব্যক্তিগত অন্তরঙ্গ মুহুর্তের তথ্য (ছবি, ভিডিও, অডিও ইত্যাদি) প্রকাশের হুমকি দিয়ে কারও থেকে অনৈতিকভাবে কোনো কিছু আদায় করার ঘটনা দিন দিন বাড়ছে। এ ধরনের সাইবার অপরাধকে বলা হয় সেক্সটোরশন বা যৌন চাঁদাবাজি। এ ধরনের অপরাধ প্রতিরোধে ব্যক্তিগত অন্তরঙ্গ মুহুর্তের তথ্য ধারণে প্রযুক্তি ব্যবহারকারীদের সতর্ক হতে বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ছাড়া দেশের প্রচলিত আইনের দুর্বলতার কারণেও