ক.বি.ডেস্ক: ‘নতুন সময়ের নয়া প্রযুক্তি, নবপ্রজন্মের সবুজ পৃথিবী’ স্লোগানে তৃতীয়বারের মতো শুরু হলো ‘‘ওয়ালটন ল্যাপটপ এক্সচেঞ্জ অফার সিজন-৩’’। যে কোনো ব্র্যান্ডের সচল বা অচল আইটি পণ্য জমা দিয়ে সর্বোচ্চ ১২ হাজার টাকা ছাড়ে ওয়ালটনের নতুন ডিজিটাল ডিভাইস ক্রয় করা যাবে। এ সুবিধায় ক্রয় করা ওয়ালটন কমপিউটার পণ্যের মূল্য ৩ মাসের কিস্তি সুবিধায় পরিশোধ করার সুযোগ […]
ক.বি.ডেস্ক: সপ্তাহব্যাপী ষষ্ঠ ‘‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২’’ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। প্রথমবারের মতো ডিজিটাল পদ্ধতিতে পরিচালিত জনশুমারি ও গৃহগণনা কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে ওয়ালটনের তৈরি ট্যাব। গতকাল বুধবার (১৫ জুন) গণভবনে এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ওয়ালটন ট্যাব ব্যবহার
ক.বি.ডেস্ক: আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, আমদানিকারক দেশ থেকে ডিজিটাল ডিভাইস রপ্তানির দেশে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ মোবাইল রপ্তানি করে বিশ্বের কাছে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করতে সক্ষম হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তে ২০১৬ সালে ডিজিটাল ডিভাইসের খুচরা যন্ত্রাংশের ওপর শুল্ক কমিয়ে ১ শতাংশ করায় আমদানিকারক দেশ থেকে স্মার্টফোন
ক.বি.ডেস্ক: স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি ‘মেগা অফারে লাখপতি’ স্লোগানে শুরু করেছে বর্ষ সেরা ক্যাম্পেইন। ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলমান ক্যাম্পেইনে রিয়েলমি স্মার্টফোন ক্রয়ে থাকছে ১ লাখ টাকা জিতে নেয়ার সুযোগ। সঙ্গে থাকছে হাজারো উপহার জিতে নেয়ার সুযোগ। বিস্তারিত: www.myrealmeoffer.com ১ লাখ টাকা জিতে নেয়ার পাশাপাশি থাকছে রিয়েলমি বুক স্লিম, প্যাড, কক্সবাজারে কাপল ট্যুর, জিটি
ক.বি.ডেস্ক: বিশ্বজুড়ে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ইলেকট্রনিক্স এবং কমপিউটার পণ্যের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। বিদেশি পণ্যের চেয়ে ক্রেতারা দেশে উতপাদিত পণ্যে বেশি আস্থা রাখছেন। বাংলাদেশ এখন ইলেকট্রনিক্স এবং কমপিউটার পণ্যের গুরুত্বপূর্ণ বাজার। দেশীয় প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পণ্য রপ্তানি করছে। ওয়ালটনের লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড
ক.বি.ডেস্ক: ম্যানুফ্যাকচারিং পার্টনার ডিবিজির সঙ্গে শাওমি স্থাপন করল নতুন এক স্মার্টফোন উতপাদন কারখানা। যার মাধ্যমে সূচনা হলো শাওমি’র ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ যাত্রার। এই সহযোগিতায় প্রতি বছর শাওমি বাংলাদেশের কারখানাটিতে ৩০ লাখের কাছাকাছি স্মার্টফোন তৈরি করবে। প্রাথমিক অবস্থায় এই কারখানায় প্রায় এক হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে। প্রায় ৫৫ হাজার বর্গফুট আয়তনের কারখানাটির অবস্থান