ক.বি.ডেস্ক: ই-বর্জ্য সম্পর্কে ক্রেতাদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি এবং দেশে তৈরি প্রযুক্তি পণ্য ব্যবহারে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে ‘বিভাগীয় আইটি মেলা’র আয়োজন করেছে ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। দেশের বৃহত্তম প্রযুক্তি পণ্যের বাজার ঢাকার এলিফ্যান্ট রোডস্থ ইসিএস কমপিউটার সিটিতে এই মেলা চলবে ২১ অক্টোবর পর্যন্ত। পর্যায়ক্রমে দেশের ৮টি বিভাগীয় শহরেও ওয়ালটন কমপিউটারের আইটি মেলা
ক.বি.ডেস্ক: সরকার ই-বর্জ্য বিধিমালা-২০২১ বাস্তবায়ন করবে, যা ইলেকট্রনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সব পক্ষকে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয়কে সহায়তা এবং পরামর্শ প্রদান করার আহ্বান জানান তিনি। ই-বর্জ্য কমানোর ওপর জোর দেয়া হচ্ছে এবং রিসাইক্লিং শিল্পকে নিয়মিত ও উৎসাহিত করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। গতকাল সোমবার (১৪ অক্টোবর)
ক.বি.ডেস্ক: পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে সরকার কাজ করছে। ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিধিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে এবং বেস্ট প্রকল্পের অধীনে একটি ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্লান্ট নির্মাণ করা হবে। সম্প্রতি (১৯ মে) বাংলাদেশ সচিবালয়ে টেলিনর এশিয়ার সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মনীষা ডোগরা তার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে
ক.বি.ডেস্ক: বাংলাদেশে এই প্রথম ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্লান্ট নির্মাণ হচ্ছে গাজীপুরে। সেলফোন-ল্যাপটপ ও রেফ্রিজারেটর-এয়ার কন্ডিশনারের মতো বিলাসপণ্য এখন নিত্য প্রয়োজনীয় হয়ে ওঠেছে। পাশাপাশি বেড়েছে ব্যবহার-উত্তর বর্জ্যের পরিমাণ ব্যক্তিগতভাবে অনেক ব্যবসায়ী এসব ইলেকট্রনিকস ই-বর্জ্য রিসাইকেলিং করেন। তবে সেখানে রয়েছে নিরাপত্তা সরঞ্জামের অভাব এবং স্বাস্থ্যঝুঁকি। এসব দিক বিবেচনায়
ক.বি.ডেস্ক: ইলেকট্রনিক বর্জ্য (ই-বর্জ্য) ব্যবস্থাপনায় বিশেষ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৩০ কোটি টাকা। দেশে নষ্ট হওয়া ইলেকট্রনিক পণ্যের বেশির ভাগই পুনর্ব্যবহারের কোনো ব্যবস্থা নেই। আইসিটি বিভাগের হিসাবে, দেশে বর্তমানে ই-বর্জ্যের পরিমাণ ১০ লাখ টন। গবেষণা সংস্থাগুলো বলছে, ২০৩৫ সালে তা বেড়ে দাঁড়াবে ৪৬ লাখ ২০ হাজার টনে। সঠিক ব্যবস্থাপনা না থাকায় […]
ক.বি.ডেস্ক: ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ই-বর্জ্যের কাচামাল কাজে লাগানোর বিষয় নিয়ে সংশ্লিষ্টদের ভাবতে হবে। সিটি কর্পোরেশনসমূহকে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সম্পৃক্ত করতে হবে। ই-বর্জ্য পুনরায় কী কাজে লাগানো যায় সে বিষয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। এ জন্য সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোক্তাদেরকেও ভূমিকা গ্রহণে এগিয়ে আসতে হবে। ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে
ক.বি.ডেস্ক: প্রতিবছর দেশে সৃষ্টি হচ্ছে ৩০ লাখ মেট্রিক টন ই-বর্জ্য। যার মধ্যে শুধু স্মার্ট ডিভাইসেই সৃষ্টি হচ্ছে সাড়ে ১০ কেজি টন ই-বর্জ্য। শঙ্কার বিষয় হচ্ছে, বছর ঘুরতে না ঘুরতেই এই বর্জ্য বাড়ছে ৩০ শতাংশ হারে। হিসাব বলছে, ২০২৫ সাল নাগাদ কোটি টনের ই-বর্জ্যের ভাগাড়ে পরিণত হবে বাংলাদেশ। ২০৩০ সাল নাগাদ বছরে বিলিয়ন ইউনিট স্মার্ট এবং […]
ক.বি.ডেস্ক: এসডিজি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ই-বর্জ্য সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি এবং ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে পরিবেশের সুরক্ষায় আবার শুরু হলো ‘‘ওয়ালটন ল্যাপটপ এক্সচেঞ্জ অফার সিজন-২’’। এই ক্যাম্পেইনের আওতায় যে কোনো ব্র্যান্ডের সচল বা অচল ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, টিভি বা অন্যান্য আইসিটি পণ্য জমা দিয়ে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা কিংবা ২০ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্টে ওয়ালটনের নতুন