নগদ-ডিআরইউ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৫

ক.বি.ডেস্ক: ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)-এর বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ দেবে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। ‘নগদ-ডিআরইউ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৫’- এ বছর প্রিন্ট-অনলাইন এবং টেলিভিশিন-রেডিও দুই বিভাগে ২৫টি ক্যাটাগরিতে বিষয়ভিত্তিক প্রতিবেদনের জন্য পুরস্কার দেয়ার পাশাপাশি সব মিডিয়ার জন্য উন্মুক্ত করে আরও দুটি বিশেষ পুরস্কারসহ মোট ২৭টি সেরা রিপোর্টের জন্য পুরস্কার দেয়া হবে। দেশের ১০ জন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক জমা পড়া রিপোর্টের মধ্য থেকে যাচাই-বাছাই করে সেরা বছরের রিপোর্ট নির্বাচন করবেন।
গতকাল বুধবার (৮ অক্টোবর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির শফিকুল কবীর মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে যৌথভাবে এ ঘোষণা দিয়েছে নগদ ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি। সংবাদ সম্মেলনে নগদ-এর চিফ মার্কেটিং অফিসার সাইমন ইমরান হায়দার, হেড অব মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, ডিআরইউ’র সভাপতি আবু সালেহ আকন, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সহ ডিআরইউ-এর অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নগদ-ডিআরইউ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ এ, সংগঠনের সদস্যদের গত ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ হতে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫-এর মধ্যে প্রকাশিত ও প্রচারিত প্রতিবেদন অ্যাওয়ার্ডে মনোনয়নের জন্য জমা দিতে হবে। গতকাল থেকে (৮ অক্টোবর) রিপোর্ট জমা নেয়া শুরু হয়েছে এবং রিপোর্ট জমা দেয়ার শেষ সময় ১৪ অক্টোবর।
আবু সালেহ আকন বলেন, “বছরের সেরা রিপোর্টের জন্য রিপোর্টারদের সম্মানিত করার এই যে আয়োজন তা আসলে দেশের সাংবাদিকতাকেই এগিয়ে নেয়ার এক ইতিবাচক প্রক্রিয়া। সংগঠনের জন্মের পর থেকেই ডিআরইউ এই দায়িত্ব পালন করে আসছে এবং এর ইতিবাচক প্রভাবও সাংবাদিকতার ওপর পড়েছে।”
মাইনুল হাসান সোহেল বলেন, “এবারের আয়োজনে ডিআরইউয়ের অংশীদার ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। নানান উদ্ভাবন দিয়ে ইতিমধ্যে সাড়া ফেলেছে নগদ। দেশের ডিজিটাল লেনদেন খাতে অল্প সময়েই বড় জায়গা করে নিয়েছে দেশীয় এই সেবাটি। আগামী এক মাসের মধ্যে জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিজয়ীদের হাতে সম্মাননা ও পুরস্কার তুলে দেয়া হবে।”
সাইমন ইমরান হায়দার বলেন, “নগদ মনে করে সাংবদিকদের কাজের মাধ্যমেই সবচেয়ে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব। আমরা এমন আয়োজনের মাধ্যমে সাংবাদিকদের আরও ভালো রিপোর্ট করার জন্য উৎসাহ দিয়ে যেতে চাই। দেশীয় একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এটি আমাদের দায়িত্ব বলেই মনে করি আমরা।”