ডিআইইউ হবে বাংলাদেশের প্রথম স্কীল ফোকাসড ইউনিভার্সিটি: ড. মো. সবুর খান
ক.বি.ডেস্ক: বর্ণাঢ্য ও জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে উৎসব মুখর পরিবেশে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি’র (ডিআইইউ) ২৩তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। দিনব্যপী আয়োজিত হয় বর্নাঢ্য র্যালী, আলোচনা, কেক কাটা, মানব লোগো তৈরী, খেলাধূলা, ফান ইভেন্টস এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে থিম সংয়ের নৃত্যনাট্য পরিবেশনা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসকে সাজানো হয় বর্নিল সাজে। শীতের প্রচন্ড কুয়াশা উপেক্ষা করে ২২ হাজার শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মকর্তা বর্ণিলসাজে সজ্জিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে এসে মিলিত হয়।
গত শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) সাভারের বিরুলিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত ডিআইইউ’র ২৩তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন ডিআইইউ’র ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান। সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এম লুৎফর রহমান এবং সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট এফেয়ার্সের উর্ধ্বতন সহকারি পরিচালক অমিত কুমার চক্রবর্তী।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম মাহাবুবুল হক মজুমদার, ট্রেজারার হামিদুল হক খান, বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. সৈয়দ আকতার হোসেন, বাণিজ্য ও উদ্যোক্তাবৃত্তি অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. মাসুম ইকবাল, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন ড. লিজা শারমিন, হেলথ এন্ড লাইফ সায়েন্স অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. বেলাল হোসেন, রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. নাদির বিন আলীসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।
ড. মো. সবুর খান বলেন, “ডিআইইউ হবে বাংলাদেশের প্রথম স্কীল ফোকাসড ইউনিভার্সিটি এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থীও বেকার থাকবেনা। দু-একজন বেকার থাকলেও যারা উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরী হবে তারা তাদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সহ অন্যান্য প্রযুক্তিতে অমাদের শিক্ষার্থীদের এমনভাবে দক্ষ করে তুলতে চাই যাতে তারা বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বে নেতৃত্ব দিতে পারে। আমরা প্রতিনিয়ত কাজ করছি শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌন্দর্যের জন্য নয় বরং আমরা আমাদের নৈতিকতাকেও জাগ্রত করতে চাচ্ছি।”
ড. এম লুৎফর রহমান বলেন, “ডিআইইউ বিশ্বর্যাংকিং এর সবকটি সূচকেই মর্যাদাপূর্ন অবস্থান ধরে রেখেছে এবং আগামী দিনেও এ বিশ্ববিদ্যালয় আরও অনেক দূর এগিয়ে যাবে। প্রায় ৩০ হাজার ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর এ বিশ্ববিদ্যালয়। সংখ্যায় অমরা অসংখ্য হলেও সম্মিলিতভাবে আমরা একক এবং আমরা সবাই ড্যাফোডিলিয়ান।”