জাতীয় ক্যামেরা দিবস: ভিভোর চোখে মোবাইল ফটোগ্রাফির গল্প

ক.বি.ডেস্ক: বর্তমানে প্রতিদিন তোলা ছবির ৯০ শতাংশেরও বেশি স্মার্টফোন দিয়ে ধারণ করা হয়- এমনটাই বলছে যুক্তরাজ্যের ফটো প্রিন্টিং জায়ান্ট ম্যাক্স স্পিলম্যানের এক গবেষণা। স্মার্টফোন ফটোগ্রাফি এখন আর শুধু দৃশ্য ধারণ নয়, এটি হয়ে ওঠেছে শব্দ ছাড়াই গল্প বলার এক শক্তিশালী শিল্প। ছবি তোলার প্রতি মানুষের আগ্রহ নতুন নয়। প্রাচীনকাল থেকেই ক্যামেরার ধারণা থাকলেও আধুনিক ক্যামেরার যাত্রা হয় ১৮২৫ সালে। আর ১৮৩৯ সালে ফরাসি বিজ্ঞানী জোসেফ নিসেফোর নিপসে প্রথম ছবি তোলার পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। এরপর নানা বিবর্তনের পর ক্যামেরা আজ আমাদের হাতের মুঠোয়- স্মার্টফোনের মধ্যেই।
আজ ২৯ জুন ‘জাতীয় ক্যামেরা দিবস’-এ ভিভো বাংলাদেশ উদযাপন করছে এই এক ক্লিকের জাদুকরী শিল্প, যা ধারণ করতে পারে হাজারও অনুভূতি ও গল্প। ভিভোর ভি সিরিজ ও এক্স সিরিজের ক্যামেরা কেন্দ্রিক স্মার্টফোনগুলো বাংলাদেশের স্মার্টফোনপ্রেমীদের কাছে ছবি তোলাকে রীতিমতো একটি শিল্পে পরিণত করেছে। একারণেই জাতীয় ক্যামেরা দিবস উপলক্ষে জেনে নেয়া যাক দুইজন মোবাইল ফটোগ্রাফি অনুরাগীর অভিজ্ঞতার গল্প।
ঢাকার কনটেন্ট ক্রিয়েটর ফাহিম হোসের বলেন, “ছবি তোলা কেবল পেশা নয়, বরং আবেগ। ভিভো ভি৫০ ফাইভ জি আমার কাজের গেমচেঞ্জার। ঢাকার ব্যস্ত রাস্তায় মানুষ, কক্সবাজারের সূর্যাস্ত, হিমছড়ির পাহাড়- সবই এই ফোনে তুলি, প্রতিটি ছবি যেন নিজের গল্প বলে। ফোনটিতে থাকা সবগুলো ক্যামেরাই জাইসের ৫০ মেগাপিক্সেলের হওয়ায় ছবিগুলো এতটাই প্রাকৃতিক ও নিখুঁত হয় যে, দেখলে মনে হয় ডিএসএলআরে তোলা।”
ঢাকার একজন স্থপতি জাহান আরা মাহি বলেন, “ভিভো এক্স২০০ দিয়ে আমি প্রতিদিনই প্রজেক্টের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ও ইন্টেরিয়র ডিজাইন সহজে ধারণ করি। ক্লায়েন্ট বা সোশ্যাল মিডিয়ায় পেশাদার ভিজ্যুয়াল দেখাতে ৫০ মেগাপিক্সেলের জাইস টেলিফটো লেন্স ও স্ট্যাবিলাইজেশন দারুণ সুবিধা দিয়েছে, যা আগে শুধু প্রফেশনাল ক্যামেরায় সম্ভব ছিল।”
মূলত ভিভো এক্স২০০ ফোনে রয়েছে জাইস টেলিফটো ক্যামেরা, যা ৫০ মেগাপিক্সেল সেন্সর এবং ২০ গুণ পর্যন্ত নিখুঁত জুম, ম্যাক্রো ও পোর্ট্রেইট ফটোগ্রাফিতে অসাধারণ গভীরতা ধরে রাখে। ভিভো ভি৫০ ফাইভ জি-এর মূল আকর্ষণই ৫০ এমপি জাইস ক্যামেরা, যা সুপার-সেন্সিটিভ সেন্সর ও মাল্টিফোকাল পোর্ট্রেট ফিচারের মাধ্যমে মোবাইল ফটোগ্রাফিকে করে তুলেছে প্রিমিয়াম মানের। এর সিআইপিএ ৪.০ স্ট্যাবিলাইজেশনে রাতেও ছবিগুলো থাকে স্পষ্ট ও ঝকঝকে।