স্মার্ট টেকনোলজিস উন্মোচন করেছে এআই সমৃদ্ধ ‘গিগাবাইট এ১৬’ ল্যাপটপ

ক.বি.ডেস্ক: গেমার, কনটেন্ট ক্রিয়েটর এবং মাল্টিটাস্কিং-প্রেমীদের জন্য স্মার্ট টেকনোলজিস দেশের প্রযুক্তি পণ্যের বাজারে উন্মোচন করেছে নতুন প্রজন্মের এআই সমৃদ্ধ গেমিং ল্যাপটপ ‘গিগাবাইট এ১৬’। বিশ্বখ্যাত তাইওয়ানিজ প্রযুক্তি ব্র্যান্ড গিগাবাইট এর নতুন এই ল্যাপটপটি একটি শক্তিশালী, বহুমুখী এবং প্রিমিয়াম মানের ল্যাপটপ। এটি গেমিং, গ্রাফিক ডিজাইন কিংবা ভিডিও এডিটিং সব কাজের জন্য পারদর্শি।
গতকাল বুধবার (২৫ জুন) ঢাকার একটি স্থানীয় হোটেলে আয়োজিত ডিলার মিট অনুষ্ঠানে এআই সমৃদ্ধ গেমিং ‘গিগাবাইট এ১৬’ ল্যাপটপটি উন্মোচন করেন বাংলাদেশ কমপিউটার সমিতি (বিসিএস)-্ এর নবনির্বাচিত সভাপতি এবং স্মার্ট টেকনোলজিসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, গিগাবাইট এর এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের সিনিয়র ডেপুটি ম্যানেজার এলান সু, স্মার্ট টেকনোলজিসের ডিস্ট্রিবিউশন বিজনেস ডিরেক্টর জাফর আহমেদ, চ্যানেল সেলস ডিরেক্টর মুজাহিদ আল বেরুনি সুজন এবং গিগাবাইট বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার খাজা মো. আনাস খান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিসিএস’র নবনির্বাচিত সহসভাপতি মো. ওয়াহিদুল হাসান দিপু, মহাসচিব মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম মনি, যুগ্ম মহাসচিব মো. আহসানুল ইসলাম নওশাদ, কোষাধ্যক্ষ আবুল হাসান, পরিচালক মো. নজরুল ইসলাম হাজারী, পরিচালক মো. ইকবাল হোসেইন এবং স্মার্ট টেকনোলজিসের গিগাবাইট পণ্যের এজিএম মো. তানজিম চৌধুরি সহ বিভিন্ন ডিলার প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিবৃন্দ।

গিগাবাইট এ১৬ ল্যাপটপ
গিগাবাইটের নতুন এই ল্যাপটপটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১৩তম প্রজন্মের ইন্টেল কোর আই সেভেন-১৩৬২০ হার্টজ প্রসেসর, যা গেমিং এবং মাল্টিটাস্কিংয়ের জন্য আদর্শ। গ্রাফিক্স ইউনিট হিসেবে রয়েছে এনভিডিয়া জিফোর্স আরটিএক্স ৪০৫০ জিপিইউ, যা রে-ট্রেসিং এবং এআই প্রযুক্তি সমর্থন করে- ফলে গেমিং এক্সপেরিয়েন্স হয়ে ওঠবে আরও বেশি রিয়েলিস্টিক ও ইমারসিভ।
ল্যাপটপটিতে ১৬ জিবি ডিডিআরফাইভ র্যাম এবং জেনারেশন৪ ১ টেরাবাইট এসএসডি ব্যবহার করা হয়েছে, যা অতি দ্রুত বুট টাইম ও ফাইল ট্রান্সফারের নিশ্চয়তা দেয়। এতে প্রি-ইনস্টল করা আছে উইন্ডোজ ১১ অপারেটিং সিস্টেম এবং গিগাবাইটের নিজস্ব সফটওয়্যার ইন্টিগ্রেশন, যা ব্যবহারকারীর জন্য সিস্টেমকে আরও স্মার্ট ও রেসপন্সিভ করে তোলে। এআই-ভিত্তিক ফিচারগুলো ব্যবহারকারীর কাজের ধরণ অনুযায়ী পারফরম্যান্স অপটিমাইজ করতে সক্ষম। বিশেষ করে গেমিং, ভিডিও এডিটিং কিংবা লাইভ স্ট্রিমিংয়ের মতো ক্ষেত্রে এটি দারুণ সাপোর্ট দিয়ে থাকে।