‘সিডস ফর দ্য ফিউচার’ পরবর্তী রাউন্ডে ৩০ শিক্ষার্থী
ক.বি.ডেস্ক: সিডস ফর দ্য ফিউচার ২০২২, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতার তৃতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করবে ৩০ জন শিক্ষার্থী। শিক্ষার্থীদের সিজিপিএ, অ্যাকাডেমিক জ্ঞান, সৃজনশীলতা/প্রজেক্ট আইডিয়া ও ইংরেজি বিষয়ে দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে তাদের এ প্রোগ্রামের জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে। দ্বিতীয় রাউন্ডে অংশ নেয়া ২শ’ জন অংশগ্রহণকারীর মধ্যে থেকে তৃতীয় রাউন্ডের জন্য এই ৩০ শিক্ষার্থীকে নির্বাচন করা হয়।
প্রাথমিকভাবে এই প্রোগ্রামে এক হাজার একশ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। সেখান থেকে ৩০ জন এখন তৃতীয় রাউন্ডের জন্য নির্বাচিত হয়েছে এই ধাপে তাদের দক্ষতা, পরীক্ষা, প্রকল্প, ও প্রেজেন্টেশেন স্কিল রপ্ত করার ওপর জোর দেয়া হবে। মিট দ্য মেন্টর শীর্ষক প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ের ওপর প্রশিক্ষণও দেয়া হবে। তৃতীয় রাউন্ডের পারফরমেন্সের ভিত্তিতে নয়জন সেরা শিক্ষার্থী থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য রিজিওনাল রাউন্ডে অংশ নেয়ার সুযোগ পাবেন এবং রিজিওনাল রাউন্ডের বিজয়ীরা সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিতব্য টেকফরগুড অ্যাকসেলেরেটর ক্যাম্প এ অংশ গ্রহণ করবে।
সেরা ৩০ জন শিক্ষার্থী হলেন: বুয়েটের তাকি ইয়াশির, এলিন রঞ্জন দাস ও গোলাম মাহমুদ সামদানি; ঢাবির শাহাদ সারোয়ার, শাদমিন সুলতানা, মো. আশিকুজ্জামান কৌশিক ও নাফিসা আমিন হৃদি; কুয়েটের সুনন্দা দাস ও মো. সাজেদুর রহমান; রুয়েটের মনোয়ারা নাজনীন, ফারহানা আমিন, মাদিহা বিনতে জাকির, মেহেরীন তাবাসসুম ও মো. মাশরুর সাকিব; আইইউটির ওয়াসিফা রহমান রেশমি, আনিকা রেহনুমা, মো. সুমিত হাসান, ফাইরুজ শাইআরা ও মো. সাজিদ আলতাফ; ইষ্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির মাফরুজা মাহরিন নেহা, সাদ মাহবুব চৌধুরী ও মারজিয়া তাবাসসুম প্রীতি; এইউএসটির আব্দুল্লাহ সালেহ ও আবু মো. ফুয়াদ; চুয়েটের সুমাইয়া আবুল কালাম ও মোহাম্মদ ইফতেখার ইবনে জালাল এবং ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির মো. সায়েম সাদাত হোসাইন, লাজিব শারার শায়ক, মোহসীনা তাজ ও আংকিতা কুন্ড।
বুয়েট,চুয়েট,কুয়েট, রুয়েট, আইইউটি, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, ইস্ট-ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি ও এইউএসটির অধ্যাপকবৃন্দদের নিয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডের বিচারকমণ্ডলীদের প্যানেল তৈরি করা হয়।
বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশে সামগ্রিক আইসিটি ইকোসিস্টেম বিকাশে অবদান রাখছে হুয়াওয়ে। বাংলাদেশের মানুষকে ডিজিটাল রূপান্তরের সুফল ভোগ করতে সহায়তা করছে হুয়াওয়ে। সিডস ফর দ্য ফিউচার উদ্যোগটি বৈশ্বিকভাবে ২০০৮ সালে থাইল্যান্ডে শুরু হয়। এখন পর্যন্ত, এ প্রোগ্রামটি বিশ্বব্যাপী ১৩৭টি দেশে চালু হয়েছে।