কোলোসিটি নিয়ে এলো ‘কোলসিটি.ক্লাউড’
ক.বি.ডেস্ক: ডেল টেকনোলজিস এবং মাইক্রোসফট’র ক্লাউড সার্ভিস পার্টনার কোলোসিটি লি. দেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের প্রয়োজনীয় গতিতে ডিজিটালভাবে রূপান্তরে সহায়তা করতে প্রথম বারের মত দেশে নিয়ে এসেছে মাইক্রোসফট অ্যাজুর স্ট্যাক হাব হাইব্রিড ক্লাউড ‘‘কোলসিটি.ক্লাউড’’। প্রতিষ্ঠানটি হাইব্রিড ক্লাউড স্থানীয় পর্যায়ে ডেটা রাখা নিয়ে ব্যবসায়িক উদ্বেগ নিরসন করছে। ডেটা কমপ্লায়েন্সের নিশ্চয়তা, ডেটার নির্ভরযোগ্যতা এবং নিরাপত্তার প্রয়োজনীয় সমাধান দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
কোলোসিটি লি. বাংলাদেশের প্রথম টিয়ার-৩ মানের কমার্শিয়াল ডেটা সেন্টার। প্রতিষ্ঠানটি নিজ উদ্যোগে দেশে প্রথম বারের মত আ্যজুর স্ট্যাক হাব এর মত হাইব্রিড ক্লাউড নিয়ে এসেছে। স্থানীয় ব্যবসার উদ্বেগ মেটাতে হাইব্রিড ক্লাউড ক্ষমতা প্রদান করে এবং শিল্পখাতের সকল নীতিমালা মেনে চলে। কোলোসিটি এমন সেবা দিচ্ছে যা সর্বোচ্চ স্তরের নিরাপত্তা এবং নির্ভরযোগ্যতা প্রদান করে। দেশের প্রথম হাইব্রিড ক্লাউড সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে কোলোসিটি। এতে স্থানীয় ব্যবসাগুলো সাশ্রয়ী খরচে ডেটা সুরক্ষিত রেখে উতপাদনশীলতা বাড়াতে সক্ষম হচ্ছে।
ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকল্প অনুযায়ী, নাগরিকদের জীবনমান উন্নত করতে ডিজিটাল প্রযুক্তিকে একীভূত করার পরিকল্পনা তৈরি করেছে সরকার। এক্ষেত্রে ক্লাউড প্রযুক্তি, বিশেষ করে পাবলিক ক্লাউড প্রযুক্তি বিশ্বজুড়ে ডিজিটাল রূপান্তর প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে পারে।
এ প্রসঙ্গে কোলোসিটি লি. এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমাদ ইস্পাহানি বলেন, দেশের অনেক প্রতিষ্ঠান ঐতিহ্যগত প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো থেকে পাবলিক ক্লাউডে যেতে প্রস্তুত নয়। প্রতিষ্ঠানের কর্ণধাররা তাদের ডেটার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ চান এবং এ জন্য ডেটা কাছাকাছি রাখতে পছন্দ করেন। এ ছাড়া দেশের আইন অনুযায়ী, আর্থিক খাতের তথ্যসহ নির্দিষ্ট তথ্য দেশের মধ্যেই রাখতে হবে। তাই ক্লাউড সক্ষমতা দেশের ব্যবসাগুলোর জন্য দারুন সুযোগ তৈরি করেছে। এর মধ্যে কোলোসিটির কোলেকেশন সেবা অনেক প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করছে। দেশে প্রচুর এসএপি ও ওরাকল ইআরপি সফটওয়্যার ব্যবহার হচ্ছে। ইআরপির জন্য নিজস্ব অবকাঠামো অত্যন্ত ব্যয়বহুল। এ সমস্যা সমাধান করতে পারে হাইব্রিড ক্লাউড। নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে মাইক্রোসফটের অ্যাজুর ষ্ট্যাক হাবের ওপর ভরসা রাখা যায়।
বিস্তারিত: https://colocity.com.bd/