ইন্টারন্যাশনাল ফিজিটাল এডুকেশন সামিট-২০২১
ক.বি.ডেস্ক: ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউটের (এইচআরডিআই) আয়োজনে দুই দিনব্যাপী (১৫-১৬ মার্চ) ভার্চূয়াল ‘ইন্টারন্যাশনাল ফিজিটাল এডুকেশন সামিট-আইপিইএস ২০২১’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আইপিইএস-২০২১ একটি টিচিং লার্নিং কনফারেন্স প্রোগ্রাম, যেখানে বিভিন্ন দেশের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও নীতি নির্ধারকরা কোভিড পরবর্তী সময়ের শিক্ষাব্যবস্থা ও পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন। দুই দিনব্যাপী এ আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ছিল ইনোভেটিভ টিচিং লার্নিং প্র্যাকটিসেস, অভিজ্ঞতা বিনিময়, শিক্ষার্থীদের অভিমত ও প্রত্যাশা, বিশেষজ্ঞদের নিয়ে প্যানেল ডিসকাশন ও কর্মশালা ইত্যাদি। এসব কর্মশালা পরিচালনা করেন যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের খ্যাতিমান শিক্ষক ও শিক্ষাবিদরা।
এ সামিটের সনদ প্রদান ও সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আইসিটি ডিভিশনের সিমিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, বিশেষ অতিথি ছিলেন এটুআই প্রকল্পের পরিচালক ড. আবদুল মান্নান, আইসিটি ডিভিশনের অতিরিক্ত সচিব বিকর্ণ কুমার ঘোষ ও ড্যাফোডিল পরিবারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুজ্জামান। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুব উল হক মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন আইপিইএস ২০২১ এর আহ্বায়ক ড. মো. আকতারুজ্জামান। সঞ্চালনা করেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ইংরেজী বিভাগের সহযোগী প্রধান তাহসিনা ইয়াসমিন।
সামিটে বক্তারা বলেন, মহামারি আমাদের সবাইকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে শিক্ষাখাতকে। কোভিড মহামারি ইতোমধ্যেই আমাদেরকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। এসব শিক্ষা আমাদেরকে কোভিড পরবর্তী সময়েও কাজে লাগাতে হবে।ডিজিটাল এবং ফিজিক্যাল শিড়্গার সমন্বয় ঘটাতে হবে। এই সমন্বয়কেই ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় নাম দিয়েছে ফিজিট্যাল। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে হবে। শিক্ষার্থীদেরকে শুধু জ্ঞান প্রদান করলেই চলবে না তাদেরকে জ্ঞানের পাশাপাশি দক্ষতাও শেখাতে হবে। আমাদের এখন দরকার কর্মসংস্থান উপযোগী শিক্ষা।