আমাদের উদ্ভাবকরা স্মার্ট বাংলাদেশের ভবিষ্যত: পলক
ক.বি.ডেস্ক: চারটি স্তম্ভের ভিত্তিতে আমরা সফলভাবে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ এর লক্ষ্য ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছি এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ ভিশন অর্জনে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। আমাদের উদ্ভাবকরা স্মার্ট বাংলাদেশের ভবিষ্যত। স্মার্ট বাংলাদেশ লক্ষ্য অর্জনে তরুণসহ সকলের সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে দুই দেশের সুযোগগুলোকে কাজে লাগিয়ে উন্নত আগামীর পথে এগিয়ে যাক আমাদের নতুন প্রজন্ম। আমরা চাই কোরিয়ার সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হোক এবং বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও দৃঢ় হোক।
আজ বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) ঢাকার একটি স্থানীয় হোটেলে আয়োজিত ‘‘কোইকা বাংলাদেশ অ্যালামনাই নাইট’’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী। বক্তব্য রাখেন পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সচিব) মোসাম্মত নাসিমা বেগম এবং কোইকা বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর মিস ইউংআ দো।
প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বাংলাদেশের আইসিটি খাতের উন্নয়নে কোরিয়ার বিভিন্ন কার্যক্রম দৃশ্যমান। বাংলাদেশ কোরিয়া একসঙ্গে কাজ করার বেশ সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে কোইকা বাংলাদেশ বিশেষ ভূমিকা রাখছে।
রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন বলেন, বাংলাদেশ এবং কোরিয়ার মধ্যে একটি সুন্দর সম্পর্ক বিদ্যমান। দুই দেশের মধ্যে একসঙ্গে কাজ করার বেশ সুযোগ ও সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশের কোরিয়ার সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে সেরা ট্রেনিং ইকোনমিক পার্টনার হিসেবে স্থান করে নেয়ার সক্ষমতা রয়েছে। তিনি কোইকা এবং সরকারের বিভিন্ন কর্মকর্তার সাথে চলমান বিভিন্ন প্রকল্পে সম্প্রতি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন। কোরিয়ার শিল্প, বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিষয়ে আলোকপাত করেন।