সাম্প্রতিক সংবাদ

‘মাইক্রোসফট পার্টনার অ্যাওয়ার্ড ২০২০’ এ ইজেনারেশনের তিন অ্যাওয়ার্ড

বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ সিস্টেম ইন্টিগ্রেশন এবং সফটওয়্যার টেকনোলজি প্রতিষ্ঠান ইজেনারেশন লিমিটেড সম্প্রতি মাইক্রোসফট সাউথ ইস্ট এশিয়া নিউ মার্কেটস পার্টনারস অ্যাওয়ার্ড ২০২০ অনুষ্ঠানে ৩টি ক্যাটাগরিতে সেরা পার্টনার হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছে। কর্মক্ষেত্রের সুরক্ষা, টিমের মধ্যে সহযোগিতা, বিশ্লেষণ ও ক্লাউড সলিউশনের মাধ্যমে ব্যবসাক্ষেত্রে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জন, সরকারী ও বেসরকারী খাতের বিভিন্ন উদ্যোগে প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং ব্যতিক্রমী গ্রাহকসেবার সফল প্রয়োগে ইজেনারেশনের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এই পুরষ্কার প্রদান করা হয়।

মাইক্রোসফট সাউথ ইস্ট এশিয়া নিউ মার্কেটস পার্টনারস অ্যাওয়ার্ড ২০২০ এ মডার্ন ওয়ার্কপ্লেস সিকিউরিটি পার্টনার অব দ্য ইয়ার, এসএপি অন অ্যাজিওর পার্টনার অব দ্য ইয়ার এবং মডার্ন ওয়ার্কপ্লেস টিমওয়ার্ক পার্টনার অব দ্য ইয়ার ক্যাটাগরিতে সেরা পার্টনার হয়েছে। সম্প্রতি মাইক্রোসফটের ভার্চুয়াল পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা দেয়া হয়।

ইজেনারেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান সৈয়দা কামরুন আহমেদ বলেন, এই সন্মাননা চলতি বছরের মহামারির মাঝেও ইজেনারেশন টিমের দলীয় প্রচেষ্টা এবং কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি। ইজেনারেশন টিম এই ঝুকিপূর্ণ সময়ের মাঝেও মাইক্রোসফটের সঙ্গে যৌথভাবে বিভিন্ন সরকারী ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে আধুনিক কর্মক্ষেত্র তৈরি এবং কর্মদক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক সেবা যেমন সিকিউরিটি, এনালিটিক্স এবং ক্লাউড সলিউশন জাতীয় সেবাসমূহ প্রদান করে আসছে।

ইজেনারেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামীম আহসান বলেন, ২০২০ সালে আমাদের জীবনযাপন এবং দৈনন্দিন কাজ করার পদ্ধতিতে প্রযুক্তি এক অন্যতম মৌলিক চাহিদা হয়ে উঠেছে। একইসঙ্গে দেশের অর্থনীতি টিকে থাকার পথও নির্ধারণ করে দিচ্ছে প্রযুক্তি। আমাদের গ্রাহকেরা ইজেনারেশনের সহযোগীতায় তাদের প্রযুক্তিগত রূপান্তরকে দ্রুত এগিয়ে নিচ্ছে যা আমাদের মতো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের প্রবৃদ্ধি দুই থেকে তিন’শ শতাংশেরও বেশি বাড়াতে পারে। মাইক্রোসফ্টের সঙ্গে যৌথভাবে আমরা গভটেক, হেলথটেক এবং ফিনটেকসহ বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে আমাদের দক্ষতা কাজে লাগাতে গুরুত্ত্বারোপ করছি।

মাইক্রোসফট বাংলাদেশ, ভুটান, ব্রুনাই এবং নেপালের কান্ট্রি ম্যানেজার আফিফ মোহাম্মদ আলী বলেন, এই বছর পরিকল্পনা হল ডিজিটাল রুপান্তরকরণের ধারা অব্যহত রাখা এবং এর মাধ্যমে আগামী বছরগুলিতে বৈশ্বিক মহামারী দ্বারা সৃষ্ট শূণ্যস্থান পূরণ করা। আমরা প্রযুক্তির মাধ্যমে পারস্পরিক সহযোগিতা ত্বরান্বিত করতে, নীতিমালা গঠনে সরকারকে আরও সহযোগীতা করতে, দক্ষতার ব্যবধান কমিয়ে আনতে এবং নাগরিকদের কর্মসংস্থান আরও বাড়িয়ে তুলতে চাই। এই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে আমরা ইজেনারেশনের মতো অংশীদারদেরকে পাশে চাই যারা বছরের পর বছর ধরে তাদের কৃতিত্বের ধারা অব্যাহত রেখেছে।

Related Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *